
প্রতিটি দিন আপনার জন্য নতুন। তাই শুরু করুন উদ্যম নিয়ে। পূর্ণ আনন্দ উপভোগ করুন। রাতে শোবার সময় যেন মনে না হয়, দিনটা বিফলে গেল। একেকটা দিনকে সার্থক রূপ দিতে আপনাকে উদ্যোগী হতে হবে। এ জন্য নিচের পরামর্শগুলো মেনে চলতে পারেন:
আনন্দময়তা জরুরি: গোমড়া মুখে দিন শুরু করা এড়িয়ে চলুন। দিনের শুরুতে মেজাজ বিগড়াবেন না। বরং যতটা সম্ভব হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন। লক্ষ রাখুন, যেন আপনার প্রিয় মানুষগুলোও থাকেন চনমনে। সারা দিন টুকিটাকি অনেক কাজ করতে হবে সবাইকে। তাই দিনের শুরুটা সুন্দর হওয়া চাই।
নাশতা অবশ্যই: অনেকে সকালের নাশতা খেতে চান না। এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। সেদ্ধ ডিম ও টোস্ট খান। চেষ্টা করুন পরিবারের সব সদস্যকে নিয়ে একসঙ্গে বসে নাশতা করতে। চা পান করুন। এতে আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদা পূরণ হওয়ার পাশাপাশি সকালটাও আনন্দে কাটবে, যার সুফল আপনি সারা দিনে পাবেন।
আনন্দময়তা জরুরি: গোমড়া মুখে দিন শুরু করা এড়িয়ে চলুন। দিনের শুরুতে মেজাজ বিগড়াবেন না। বরং যতটা সম্ভব হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন। লক্ষ রাখুন, যেন আপনার প্রিয় মানুষগুলোও থাকেন চনমনে। সারা দিন টুকিটাকি অনেক কাজ করতে হবে সবাইকে। তাই দিনের শুরুটা সুন্দর হওয়া চাই।
নাশতা অবশ্যই: অনেকে সকালের নাশতা খেতে চান না। এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। সেদ্ধ ডিম ও টোস্ট খান। চেষ্টা করুন পরিবারের সব সদস্যকে নিয়ে একসঙ্গে বসে নাশতা করতে। চা পান করুন। এতে আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদা পূরণ হওয়ার পাশাপাশি সকালটাও আনন্দে কাটবে, যার সুফল আপনি সারা দিনে পাবেন।
মধ্যাহ্নভোজ সঙ্গে নিন: আপনি কর্মজীবী হলে বাসা থেকে বেরোনোর সময় দুপুরের খাবার সঙ্গে নিন। আর তাতে প্রতিদিন যেন অবশ্যই থাকে ভাত, সালাদ, শাক-সবজি আর আঁশযুক্ত খাবার। এ ধরনের খাবার আপনার শরীর কর্মক্ষম রাখতে সহায়তা করবে।
কাজ ও পরিবার: কাজের চাপে দিনটাকে নষ্ট হতে দেবেন না। কাজের ফাঁকে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলুন। সতর্ক থাকুন, পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আপনার পারিবারিক জীবনে যেন কোনো অশান্তি না আসে। পেশাগত দায়িত্ব ও পরিবারিক জীবনের মধ্যে সমন্বয় সাধন করুন। দুটোকে সংঘাতে জড়াতে দেবেন না। এভাবেই আপনার দিনটি হয়ে উঠতে পারে আরও সুখী, আরও আনন্দময়। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
0 comments:
Post a Comment