নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের মামলার প্রধান আসািম নূর হোসেনকে ১৪ দিনের জেল হেফাজত শেষে গতকাল সোমবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আদালতে হাজির করা হয়। আদালত শুনানি শেষে তাঁকে আরও ১৪ দিন জেলহাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে ২১ জুলাই ।
এদিকে আদালতে তোলার আগে নূর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা। তিনি আদালতে দোষ স্বীকার করবেন না।
আদালত সূত্র জানায়, গতকাল ভারতীয় সময় বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গী ওয়াহিদুর জামান শামীম ও খান সুমনকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা সদর বারাসাতের মুখ্য বিচার বিভাগীয় হাকিম মধুমিতা রায়ের আদালতে তোলা হয়। গতকাল নূর হোসেনের পক্ষে কোনো জামিনের আবেদন জানানো হয়নি। তবে খান সুমনের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী তারকনাথ দাস ও অনুপ ঘোষ। তাঁরা জামিনের আবেদনে বলেন, খান সুমন বৈধ পাসপোর্ট এবং ভারতের ভিসা নিয়ে বিমানযোগে কলকাতায় আসেন। তাঁর পাসপোর্ট-ভিসা ছিঁড়ে ফেলে তাঁকে নূর হোসেনের মামলায় জড়ানো হয় এবং গ্রেপ্তার দেখানো হয় বসিরহাটে। অথচ তিনি বিমানযোগে কলকাতায় আসেন।
পরে সুমনের দুই আইনজীবী প্রথম আলোকে বলেন, হাকিম জামিনের শুনানির পর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়ে পাসপোর্ট-সংক্রান্ত বিষয়টি তদন্তের জন্য মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁকে ১১ জুলাই আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন।
এদিকে আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) পল্লব চৌধুরী শুনানি শেষে প্রথম আলোকে বলেন, আদালতে এখনো নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গীর বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগপত্র দাখিল করেনি। নূর হোসেনকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ইন্টারপোলের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের আবেদনটিরও কোনো শুনানি হয়নি।
এদিকে দমদম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বারাসাত আদালতে নেওয়ার পর পুলিশের প্রিজন ভ্যান থেকে নামার সময় নূর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা।’ এ সময় সাংবাদিকেরা জানতে চান, আপনি এর আগে বলেছিলেন এক নেতা আপনাকে এখানে পাঠিয়েছেন। কে সেই নেতা? এর জবাব এড়িয়ে নূর হোসেন বলেন, ‘আমি কোনো নেতার কথা বলিনি।’ আপনি কি আদালতে দোষ স্বীকার করবেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না আমি দোষ স্বীকার করব না।’
গত ১৪ জুন রাতে কলকাতা বিমানবন্দরের কাছে কৈখালী এলাকার ইন্দ্রপ্রস্থ আবাসন থেকে নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গী ওহিদুর জামান শামীম ও খান সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে আদালতে তোলার আগে নূর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা। তিনি আদালতে দোষ স্বীকার করবেন না।
আদালত সূত্র জানায়, গতকাল ভারতীয় সময় বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গী ওয়াহিদুর জামান শামীম ও খান সুমনকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা সদর বারাসাতের মুখ্য বিচার বিভাগীয় হাকিম মধুমিতা রায়ের আদালতে তোলা হয়। গতকাল নূর হোসেনের পক্ষে কোনো জামিনের আবেদন জানানো হয়নি। তবে খান সুমনের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী তারকনাথ দাস ও অনুপ ঘোষ। তাঁরা জামিনের আবেদনে বলেন, খান সুমন বৈধ পাসপোর্ট এবং ভারতের ভিসা নিয়ে বিমানযোগে কলকাতায় আসেন। তাঁর পাসপোর্ট-ভিসা ছিঁড়ে ফেলে তাঁকে নূর হোসেনের মামলায় জড়ানো হয় এবং গ্রেপ্তার দেখানো হয় বসিরহাটে। অথচ তিনি বিমানযোগে কলকাতায় আসেন।
পরে সুমনের দুই আইনজীবী প্রথম আলোকে বলেন, হাকিম জামিনের শুনানির পর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়ে পাসপোর্ট-সংক্রান্ত বিষয়টি তদন্তের জন্য মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁকে ১১ জুলাই আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন।
এদিকে আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) পল্লব চৌধুরী শুনানি শেষে প্রথম আলোকে বলেন, আদালতে এখনো নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গীর বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগপত্র দাখিল করেনি। নূর হোসেনকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ইন্টারপোলের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের আবেদনটিরও কোনো শুনানি হয়নি।
এদিকে দমদম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বারাসাত আদালতে নেওয়ার পর পুলিশের প্রিজন ভ্যান থেকে নামার সময় নূর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা।’ এ সময় সাংবাদিকেরা জানতে চান, আপনি এর আগে বলেছিলেন এক নেতা আপনাকে এখানে পাঠিয়েছেন। কে সেই নেতা? এর জবাব এড়িয়ে নূর হোসেন বলেন, ‘আমি কোনো নেতার কথা বলিনি।’ আপনি কি আদালতে দোষ স্বীকার করবেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না আমি দোষ স্বীকার করব না।’
গত ১৪ জুন রাতে কলকাতা বিমানবন্দরের কাছে কৈখালী এলাকার ইন্দ্রপ্রস্থ আবাসন থেকে নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গী ওহিদুর জামান শামীম ও খান সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
0 comments:
Post a Comment