Md. Afrooz Zaman Khan

Afrooz
Md. Afrooz Zaman Khan. Powered by Blogger.
RSS

লড়তে হয় বুদ্ধি দিয়ে : কেট উইন্সলেট






টাইটানিক চলচ্চিত্রের জন্য বিশ্বব্যাপী আলোচিত ব্রিটিশ অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। জন্ম ইংল্যান্ডে, ১৯৭৫ সালের ৫ অক্টোবর। নান্দনিক অভিনয়ের জন্য একাডেমিক পুরস্কার, এমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার আর গ্র্যামি পুরস্কার জয় করেছেন তিনি।


কেট উইন্সলেট



আমি কেট উইন্সলেট। বছর ত্রিশেক আগেও আমি কেট উইন্সলেটই ছিলাম, কিন্তু সেই কেট ছিল দুর্বল আর নেতিবাচক মানসিকতার এক কিশোরী। আমার ছোটবেলা ছিল ভীষণ একঘেয়ে। ঘড়ির কাঁটার মধ্যে আটকে থাকত আমার জীবন। আমি নিজের দুনিয়ার বাইরে আসার স্বপ্ন দেখতাম। বয়স যখন ১৭, তখন ঘরের বাইরে আসার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। এখন বুঝি, আমার সেই সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না। আমার বয়স ২১ পেরোনোর আগেই আমি হেভেনলি ক্রিয়েচার্স, সেন্স অ্যান্ড সেন্সিবিলিটি এবং টাইটানিক-এর মতো সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পাই। তখন থেকেই সময়কে উপভোগ করা শিখি। সবকিছু থেকে শেখার চেষ্টা করতাম, সেই চেষ্টা এখনো চালিয়ে যাচ্ছি। নিজের শক্তি বাড়াতে অনেক রাত জেগে বই পড়তাম।
ছোটবেলায় আমাকে স্কুলে সবাই ‘মোটা’ বলে তিরস্কার করত। আমরা মানুষের পরিশ্রমকে মূল্য দিতে পছন্দ করি না। ‘মোটা’ বলে অবজ্ঞা করা কখনোই ঠিক নয়। কিন্তু যারা এসব বলে, তাদের থামানো যায় না। তাই কাজের স্বীকৃতি আদায় করে নিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করাই সবচেয়ে সহজ উপায়। যারা আমাকে কটু কথা শোনাত, তারা আজ কোথায়?
যখন প্রথম সিনেমার দুনিয়ায় আসি, আমাকে অনেকেই নাম বদলাতে বলেছিল। এই নাম দিয়ে কিছু হবে না বলেছিল। আমি নাম বদলাইনি। চেয়েছিলাম কাজ দিয়ে নিজের নাম প্রতিষ্ঠা করতে।
পাঁচ-পাঁচবার একাডেমিক পুরস্কারে নাম মনোনীত হওয়ার পর আমার ঝুলিতে পুরস্কারটি জমা হয়। আমার জন্য এই পুরস্কার ছিল অনেক দিনের প্রতীক্ষার ফল। সমালোচকদের প্রশ্নের জবাব ছিল আমার অস্কার জয়। আমি সমালোচকদের সমালোচনা পড়ি না। নিজের জীবন নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। অন্যরা আমাকে নিয়ে কী ভাবল, তা নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে না। নিজেই নিজেকে ছাড়িয়ে যেতে চাই। সমালোচনা নিজের ওপর নিলে কাজেরই ক্ষতি হয়। আমি এসব সমালোচনা আর কটু কথা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলি। এসব আমার কাছে মূল্যহীন।
আমি আমাকে নিয়ে খুশি। মোটা হই কিংবা দেখতে খারাপ হই, তা কোনো কাজে আসবে না। বুদ্ধি আর ব্যক্তিত্বই আমার শক্তি। জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে বুদ্ধি দিয়েই লড়তে হয়। আমার প্রশংসাও আমি সহ্য করতে পারি না। আমাকে সবাই সুন্দর আর রূপসী ভাবে, আমি আসলে ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার একজন সাধারণ নারী। খুব নামী এক পরিচালক আমাকে এই সময়কার সবচেয়ে আধুনিক অভিনেত্রী বলে প্রশংসা করেছিলেন। আমি তাঁর কথা মোটেই বিশ্বাস করিনি। যদি বিশ্বাস করতাম, তাহলে সেদিনই কাজ বন্ধ করে দিতাম। নিজের প্রশংসা শোনা সত্যিই বিব্রতকর কাজ। প্রশংসায় গা ভাসালে চলবে না। আমাদের শরীরের সৌন্দর্যের চেয়ে মনের সৌন্দর্যের দিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আমি সিনেমায় কখনোই নিজেকে বেশি সুন্দর করে তোলার চেষ্টা করি না। আমি জানি, আমাকে বিশ্বের অনেক কিশোরী অনুকরণ করে। আমি তাদের কথা ভেবে ওজন কমানোর চিন্তা করি না। আমি আমার মতো পর্দার সামনে হাজির হই। আমাকে অনেকে প্রায়ই মোটা, চিকন, বিবাহিত, তালাকপ্রাপ্ত নারীসহ অনেক নামে ডেকেছে। সব মনে রেখেছি, কিন্তু কাউকে কিছু বলিনি। কাজ করে দাঁতভাঙা জবাব দিতে চেয়েছিলাম।
স্বভাবত আমি একজন ইতিবাচক মানুষ। নিজেকে নিয়ে খুশি। আমার জীবন আর কাজ নিয়ে আমি আনন্দিত। আমার কাজ একটাই, মানুষকে স্বপ্ন দেখানো। সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে মানুষকে স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করি। জীবনে হতাশা বলে কিছু নেই। জীবন অনেক রঙিন ভাবলেই দুঃখ আর হতাশা কাটে।
আমরা জীবনের বেশির ভাগ সময় দুঃখ করে পার করে দিই। আমার এই নেই, সেই নেই বলে আক্ষেপের মধ্য দিয়ে দিন কাটানোর চেষ্টা করি। হতাশা মানসিক রোগ। হতাশ না হয়ে কাজ না করলে জীবনকে এগিয়ে নেওয়া যায় না। কাজ ঠিক হচ্ছে না ভুল হচ্ছে, সেটা ভবিষ্যৎ বলে দেবে। কাজ করার অভিজ্ঞতাই আমাদের হাড় শক্ত করে। নিজের স্বপ্নকে যে জয় করতে পারার শক্তি রাখে, ভবিষ্যৎ সময় তাকেই মনে রাখে। আমাদের প্রত্যেকের এই মুহূর্তের কথা ভেবে পা বাড়ানো উচিত। ভবিষ্যৎ বলে কিছু নেই। বর্তমানই বলে দেয় আমরা কোথায় যাব।
আমাদের একটাই জীবন। দুশ্চিন্তা করে জীবন পার করে দেয় বোকারা আর চিন্তা করে সময় উপভোগ করে বুদ্ধিমানেরা। সকালে ঘুম থেকে উঠে হাসিমুখে সূর্যকে হ্যালো বলে দিন শুরু করা উচিত আমাদের। আনন্দ নিয়ে সব কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার উৎসাহ রাখতে হবে নিজের মধ্যে।
আমি অনুকরণ করাকে উৎসাহ দিই না। ছোটবেলায় আমাদের বাড়িতে অনেক ম্যাগাজিন আসত, আমি ম্যাগাজিনের ছবির মতো চুল আর পোশাক পরার স্টাইল অনুকরণ করতাম। অনুকরণ করলে নিজের মধ্যে হতাশা জন্মে। তরুণদের বলি, কাউকে অনুসরণ বা অনুকরণ নয়, নিজের মতো চলো। নিজের মতো চলার মধ্যে যে আনন্দ, তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

সূত্র: ওয়েবসাইট। বিবিসিতে প্রকাশিত সাক্ষাৎকার অবলম্বনে















  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

নেতৃত্ব মানে কী : সৌরভ গাঙ্গুলী





ভারতের অন্যতম সফল অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী মানুষ হিসেবেও যে কতটা মহানুভব, তার প্রমাণ দিলেন। সম্প্রতি ক্রিকেট মাঠে আঘাত পেয়ে মৃত্যুবরণ করেন বাংলা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্রিকেটার অঙ্কিত কেশরি। ক্রিকেট বোর্ড থেকে প্রাপ্ত পেনশনের টাকা তিনি তুলে দিয়েছেন অঙ্কিত কেশরির পরিবারের হাতে। সৌরভ টেস্ট ক্রিকেটে ১৬টি সেঞ্চুরিসহ ৭,২১২ রান এবং ওয়ান ডে ক্রিকেটে ২২টি সেঞ্চুরিসহ করেছেন ১১,৩৬৩ রান।

সৌরভ গাঙ্গুলী



নেতৃত্ব শব্দটিকে ব্যাখ্যা করা বেশ কঠিন। আমার নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে। যখন আমি প্রথম ভারতীয় দলে খেলতে এলাম, তখন প্রায়ই অধিনায়ক বদল হতো। বিদেশের মাটিতে খেলার সময় দলগতভাবে আমাদের অনেকটা দুর্বল ভাবত সবাই। হয়তো টেন্ডুলকার সেঞ্চুরি করবেন বা আজহারউদ্দিন। তার পরও দেখা যাবে কোনো না কোনোভাবে ভারত ম্যাচ হেরে গেছে। হয়তো দু-একটা টেস্টে ড্র করতে পারবে, তার বেশি নয়। সেই সময় ভারতীয় ক্রিকেট দলের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিল একজন নেতার, যিনি দলের সদস্যদের চিন্তার ধরনটাই বদলে দিতে পারবেন।
আমার কাছে নেতৃত্ব মানে দলের সবার মধ্যে বিশ্বাস ও আস্থা সৃষ্টি করা। তোমরা আগামী দিনে বড় বড় করপোরেশনের সিইও হবে, হয়তো রাজনীতিবিদ হবে বা অনেক বড় কিছু করবে। কিন্তু জীবনের যে ক্ষেত্রেই বলো না কেন, একজন ভালো নেতা হতে গেলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো আস্থা। যাদের নিয়ে কাজ করবে, যাদের দিয়ে কাজ করাবে, তারা সবাই যাতে তোমার ওপর নির্দ্বিধায় আস্থা রাখতে পারে। তুমি মুখে অনেক কিছু বলতে পারো, অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজের সময় অন্য কিছু করার চেষ্টা করতে পারো। কিন্তু মনে রাখবে, এভাবে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলতে পারে, কিন্তু সারা জীবন এভাবে তুমি কাউকে ভুলিয়ে রাখতে পারবে না। দিনের শেষে সবাই ঠিকই বুঝে যাবে, কী ঘটছে। মানুষকে বেশি দিন বোকা বানানো যায় না।
আজকের তরুণেরা আমার প্রজন্মের তরুণদের চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে। আমি যখন আমার মেয়ে সানা কিংবা আমার বন্ধুদের সন্তানদের দিকে তাকিয়ে ভাবি, এই বয়সে আমি কী ছিলাম, তখন বুঝতে পারি এখনকার ছেলেমেয়েরা কত পরিণত, তাদের চিন্তাভাবনা কত ভিন্ন! তাই যারাই আগামী দিনের প্রজন্মকে নেতৃত্ব দেওয়ার চিন্তা করছ, তোমাদের খেয়াল রাখতে হবে, কীভাবে নিজেদের দল গঠন করবে এবং দলের সবার মধ্যে তোমার প্রতি আস্থা তৈরি করবে। যখন তোমাদের কর্মীদের নিয়ে, ম্যানেজারদের নিয়ে বা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একসঙ্গে বসবে, সবাই যাতে তোমার ওপর ভরসা রাখতে পারে। সবাই যেন বিশ্বাস করতে পারে যে দিনের শেষে তুমি তাদের হতাশ করবে না। তাদের সামনে তুমি যা বলছ, তাদের চোখের আড়ালে গিয়েও তুমি ঠিক সেই কথাই বলবে বা সেই কাজটিই করবে। এর যেন কখনো কোনো ব্যতিক্রম না হয়।
আমি যখন ভারতীয় দলের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করি, তখন আমি ঠিক এই কাজটিই করতে চেয়েছিলাম। যে ১৫ জন খেলোয়াড় ড্রেসিংরুমে থাকে, খেলার মাঠে তাদের সর্বোচ্চ প্রতিভাটুকু বের করে আনতে হলে তাদের মধ্যে অধিনায়কের প্রতি গভীর আস্থা থাকা প্রয়োজন। আমি চেয়েছিলাম, আমি যদি বীরেন্দর শেবাগ বা হরভজন সিংকে বলি কোনো একটি কাজ করতে হবে, তারা যেন চোখ বন্ধ করে আমার ওপর পূর্ণ বিশ্বাস রেখে সে কাজটি করে। দলের প্রত্যেক সদস্য যাতে বিশ্বাস করে যে অধিনায়ক তাদের সামনে যা বলছেন, যখন তিনি সিলেকশন কমিটির সঙ্গে বসবেন, তখন তিনি ঠিক একই কথাই বলবেন। স্থানভেদে তাঁর মতামত বদলাবেন না। হ্যাঁ, কখনো কখনো এটা করা খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অফিসের বস বা দলের অধিনায়কের কাছ থেকে কেউ যখন শোনে যে তার পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছে না বা তাকে পরের খেলায় দলে রাখা হবে না, সেটা মেনে নেওয়া সহজ নয়। কিন্তু একজন অধিনায়ক হিসেবে কঠিন হলেও এই স্বচ্ছতাটুকু বজায় রাখতে হবে, এভাবেই একটি দারুণ দল গড়ে তোলা সম্ভব।
২০০০ সালে আমি যখন প্রথম অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি, তখন আমার দলকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে হয়েছিল। দলের জন্য সময়টা ভালো যাচ্ছিল না, বাতাসে অনেক গুজব ভাসছিল। সে অবস্থা থেকে আমার দলকে টেনে তুলতে হয়েছে। দেখা যেত আমার বেশির ভাগ সময় চলে যাচ্ছে খেলোয়াড় আর কোচের মধ্যে ঝামেলা মেটাতে আর দলের সবার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে। এমনকি তাদের ব্যক্তিগত কিংবা পারিবারিক সংকটের সময়েও আমাকে গিয়ে পাশে দাঁড়াতে হয়েছে। এসব কিছু করার অবসরে আমি প্র্যাকটিস করার সুযোগ পেতাম। যত যা-ই হোক, খেলায় রান তো করতে হবে!
আমার অভিজ্ঞতা বলে, নির্দিষ্ট একটি কাজ করার মধ্যে নেতৃত্ব কখনো সীমাবদ্ধ থাকে না। নেতৃত্ব দিতে হলে একসঙ্গে অনেক কিছু সামাল দিতে হয়, অনেক ভিন্ন ধরনের কাজ করতে হয়। একজন নেতার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব হলো, প্রয়োজনের সময় তার দলের সদস্যদের, কিংবা কর্মীদের, পাশে এসে দাঁড়ানো। আমি একটি ব্যাপার খুব গভীরভাবে বিশ্বাস করি যে আমরা সবাই যার যার কাজে ভালো করতে চাই। সে আমাদের মতো খেলোয়াড়েরাই হোক বা তোমাদের মতো শিক্ষার্থীরাই হোক, সবাই চায় সফল হতে, দারুণ কিছু করে দেখাতে। একজন নেতাকে অবশ্যই তার দলের সদস্যদের এই আকাঙ্ক্ষাটুকু বুঝতে হবে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে হবে।
একই সঙ্গে দলের সবাইকে এটিও বোঝাতে হবে যে কঠোর পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। কেউ কফিশপে বসে বসে চিকিৎসক হতে পারবে না, কিংবা চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়ে কেউ এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করতে পারবে না। যার যে উদ্দেশ্য, তা অর্জনের জন্য তাকে অবশ্যই কাজ করতে হবে। তুমি যা করবে, ঠিক তারই ফল পাবে।
নেতৃত্ব নিয়ে অনেকে তোমাদের অনেক আইডিয়া দেবে, এ ব্যাপারে তত্ত্ব ও তথে্যর কোনো অভাব নেই। কিন্তু আমার জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে আমি একটি কথাই বলতে পারি যে নেতা হলে চাইলে তোমাকে মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। প্রয়োজনের সময়, বিপদের দিনে তাদের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে। মনে রাখবে, মানুষের সুখের দিনে সারা পৃথিবী তাকে ঘিরে থাকে, কিন্তু দুঃখের দিনে কেউ থাকে না। সেই সময় নেতাকেই এসে তাদের পাশে দাঁড়াতে হয়, তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হয়। একই সঙ্গে এটাও খেয়াল রাখতে হবে যে তুমি যত সহানুভূতিশীল, সহৃদয় হও না কেন, নিজের উদ্দেশ্যের কথা ভুলে গেলে চলবে না। সবাইকে সাহায্য করার পাশাপাশি অধিনায়ক হিসেবে বা দলনেতা হিসেবে তোমার ওপর যে দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে, তা ঠিকভাবে পালন করতে হবে।
তোমরা যারা আগামী দিনের নেতা, তাদের জন্য আমার তিনটি উপদেশ থাকবে। প্রথমত, অকারণে কোনো কিছুকে জটিল করে তুলো না। জীবনকে সহজ ও সুন্দর রাখো এবং নিজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কাজ করে যাও। দ্বিতীয়ত, কঠোর পরিশ্রম করো। তুমি যে পেশাতেই নিয়োজিত হও না কেন, তার শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য পরিশ্রম করে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। আমরা সবাই আমাদের পিছিয়ে থাকার কারণ হিসেবে অফিস পলিটিকস, স্বজনপ্রীতির কথা বলি। কিন্তু পেছনে যা-ই চলতে থাকুক না কেন, তুমি যদি নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাও, কেউ তোমাকে থামিয়ে রাখতে পারবে না। তৃতীয়ত, নিজের সামর্থ্যের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।
এখানে আসার আগে একজন আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন যে আমার অনুপ্রেরণা কী? এত কিছু পেরিয়ে আমি কীভাবে দলে ফিরে এসেছিলাম এবং ভালো পারফরম্যান্সও করতে পেরেছিলাম? আমার বয়স এখন ৪০ পেরিয়েছে, খেলা ছেড়েছি কয়েক বছর হয়ে গেল। কিন্তু বিশ্বাস করো, যখন আমি প্রতিদিন অফিসে যাই, আমার সহকর্মীদের সঙ্গে প্রথম কথা হয় ক্রিকেট নিয়ে, অফিসের কাজ নিয়ে নয়। আমি তাদের বলি, আমাকে শুধু দুই মাস ট্রেনিংয়ের সময় দাও, আমি এখনো ভারতের জন্য রান করতে পারব। এই দৃঢ় আত্মবিশ্বাস ও মনোবলই আমাকে এতটা সময় ধরে মাঠে টিকিয়ে রেখেছিল। যতবার আমি মাঠে পা রেখেছি, এই বিশ্বাস নিয়েই রেখেছি যে আজ আমি সফল হব, আমি নিশ্চয়ই পারব। আমার যদি এতটুকুও সংশয় থাকত যে আজ আমি হয়তো পারব না, হয়তো পোলক কিংবা এন্ডারসনের বলে আজ আমি আউট হয়ে যাব, তাহলেই আমি আর কখনো সফল হতে পারতাম না। আর এসব কিছু করার সঙ্গে সঙ্গে তুমি যদি তোমার চারপাশের মানুষের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করতে পারো, তাদের প্রয়োজনে পাশে দাঁড়াতে পারো, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তুমি একজন যোগ্য নেতা হয়ে গড়ে উঠবে।


সূত্র: ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট কলকাতার বার্ষিক ব্যবসায় সম্মেলন ২০১৩–তে দেওয়া বক্তৃতা। ইংরেজি থেকে নির্বাচিত অংশের অনুবাদ













  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

টোয়েফল কী, কেন করব?





     
উত্তর আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়তে হলে টোয়েফলের ভালো স্কোর থাকতে হয়। মডেল: রনক ও রিমু। ছবি: স্বপ্ন নিয়ে


টোয়েফল (TOEFL) বা Test of English as a Foreign Language হলো ইংরেজি ভাষাভাষী নয় এমন শিক্ষার্থীদের ইংরেজিতে দক্ষতা যাচাই করার পরীক্ষা। স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে যাঁরা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা কিংবা যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাঁদের জন্য এই পরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। টোয়েফলের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে (www.ets.org/toefl) রেজিস্ট্রেশন করে অনলাইনে নির্দিষ্ট ফি জমা দিতে হয়, যা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ১৭০ ইউএস ডলার বা ১৩ হাজার ২৬০ টাকা। ঢাকায় একাধিক টেস্ট সেন্টার রয়েছে, যেগুলোর ঠিকানাও পাওয়া যাবে এই ওয়েবসাইটে।
Reading, Listening, Speaking ও Writing এই চারটি সেকশনের প্রতিটিতে ৩০ নম্বর করে মোট ১২০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়। Reading সেকশনের জন্য পরীক্ষার্থীর হাতে ৬০ থেকে ১০০ মিনিট পর্যন্ত সময় থাকে। এর মধ্যে ৪-৬টি passage পড়ে শেষ করতে হয় এবং প্রতিটিতে ১২ থেকে ১৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। Listening সেশনের জন্য বরাদ্দ থাকে ৬০ থেকে ৯০ মিনিট, যার মধ্যে ৬-৯টি passage শুনতে হয় এবং প্রতিটি passage শোনার পর সে সম্পর্কিত ৫-৬টি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। Speaking সেকশনটি সে তুলনায় একটু ভিন্ন ধরনের। এখানে মোট ছয়টি বিষয়ে পরীক্ষার্থীকে কিছু নির্দেশাবলি শোনানো হয়, যার ওপর ভিত্তি করে তাঁকে নিজের মতামত প্রকাশ করতে বলা হয়। ২০ মিনিটের এই সেকশনে পরীক্ষার্থী কতটুকু গুছিয়ে, সাবলীলভাবে ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন, তা যাচাই করা হয়। সবশেষ Writing সেকশনে দুটি বিষয়ের ওপর লিখতে দেওয়া হয় এবং এর জন্য সময় থাকে ৫০ মিনিট।
পরীক্ষার্থী ইংরেজিতে কতটুকু দক্ষ, তার ওপর নির্ভর করে প্রস্তুতি নিতে কত সময় প্রয়োজন, যা কয়েক সপ্তাহ থেকে শুরু করে কয়েক মাস হতে পারে। টোয়েফল পরীক্ষা সারা বছরই দেওয়া যায় এবং একজন পরীক্ষার্থী চাইলে যতবার ইচ্ছা পরীক্ষা দিতে পারেন। উল্লেখ্য, একবার পরীক্ষা দেওয়ার ১২ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যায় না এবং দুই বছর পর্যন্ত টোয়েফল স্কোরের মেয়াদ থাকে।
উল্লেখ্য, বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য টোয়েফল অথবা আইএলটিএসের যেকোনো একটি পরীক্ষা দেওয়াই যথেষ্ট। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই প্রস্তুতি শুরু করার আগে পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে Language reuirement এর সেকশনটি খুব ভালোভাবে পড়ে দেখতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়টি টোয়েফল স্কোর গ্রহণ করে কি না এবং আবেদন করার জন্য সর্বনিম্ন স্কোর কত থাকতে হবে।
যেমন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় টোয়েফল ও আইএলটিএস স্কোর দুটোই গ্রহণ করে থাকে এবং টোয়েফলের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১১০ স্কোর থাকতে হয়। এ ছাড়া প্রতিটি সেকশনের জন্য তাঁদের ন্যূনতম স্কোর হলো Reading সেকশনে ২৪, Listening সেকশনে ২২, Writing সেকশনে ২৪, Speaking সেকশনে ২৫। আবার কখনো একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ন্যূনতম স্কোর ভিন্ন হয়, তাই পরীক্ষা প্রস্তুতির একটি অপরিহার্য অংশ হিসেবেই এসব ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে এবং সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত করে তুলতে হবে।
ইংরেজিতে বেশ দক্ষ হওয়ার পরও অনেকে পরীক্ষার খুঁটিনাটি না জানার কারণে প্রত্যাশিত স্কোর পেতে ব্যর্থ হন। তাই টোয়েফলের প্রস্তুতি সম্পর্কিত বিভিন্ন বই পড়া এবং প্র্যাকটিস টেস্ট দেওয়ার পাশাপাশি ইন্টারনেটে এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের বিভিন্ন পরামর্শ ও টিপসে চোখ বুলিয়ে নেওয়া ভালো।
যেমন Reading সেকশনে একটি প্রশ্নে ঠেকে গেলে বা কোনো একটি passage এ সমস্যা হলে সেটি বাদ রেখে পরের প্রশ্নে চলে যাওয়া ভালো, কারণ আগের প্রশ্নে আবার ফেরত আসার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু সময়ের দিকে খেয়াল না রেখে একটি সমস্যা নিয়ে চিন্তা করতে থাকলে পরের সহজ প্রশ্নগুলোও সময়ের অভাবে ভুল হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো Listening সেকশনে মনোযোগ দিয়ে শোনা এবং দ্রুত মূল বিষয়গুলো নোট করে ফেলা, যাতে একটু পরেই উত্তর দেওয়ার সময় দরকারি কথাগুলো মনে করতে সমস্যা না হয়। টেস্ট সেন্টারে পাশের পরীক্ষার্থী যদি একই সময় Speaking সেকশনের পরীক্ষা দিতে থাকেন এবং শব্দের কারণে সমস্যা হয়, তবে উপস্থিত পরিদর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাঁকে অবহিত করতে হবে।



  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

বলিউডের কয়েকজন সফল অভিনেতাদের সস্ত্রীক অদেখা ছবি !





sunny-deol-wife-pooja-deol

ছবি ১ঃ সানি দেওল ও তার স্ত্রী পুজা দেওল ।




Govinda-wife-sunita-ahuja

ছবি ২ঃ অভিনেতা গোবিন্দা ও তার সহধর্মিণী সুনিতা আহজা।






shekhar-suman-wife-alka-kapur

ছবি ৩ঃ স্ত্রী আলকা কাপুরের সাথে খ্যাতিমান অভিনেতা শেখার সুমন ।






sohail-khan-wife-seema-sachde-khan

ছবি ৪ঃ সালমানের কনিষ্ঠ ভ্রাতা সোহেল খান ও তার স্ত্রী সীমা খান ।







emraan-hashmi-wife-parveen-shahani

ছবি ৫ঃ  অভিনেতা ইমরান হাশমি ও তার স্ত্রী পারভিন শাহানি ।










f-honey-singh-wife-shalini-singh

ছবি ৬ঃ পাঞ্জাব র‍্যাপার হানি সিং ও তার স্ত্রী শালিনী সিং  ।









himesh-reshamiya-wife-komal

ছবি ৭ঃ একসাথে গায়ক আর নায়ক হিমেশ রেশামিয়া ও তার প্রিয়তমা স্ত্রী কোমাল ।









sharman-joshi-wife-prerana-chopra

ছবি ৮ঃ  অভিনেতা শারমান জোশি ও তার স্ত্রী প্রেরণা চোপড়া ।





nawazuddin-siddiqui-wife-anjali-siddiqui

ছবি ৯ঃ মেধাবী অভিনেতা নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকির সাথে তার স্ত্রী অঞ্জলি সিদ্দিকি।







irrfan-khan-wife-sutpa-sildar
 
ছবি ১০ঃ ইরফান খান ও তার স্ত্রী সুতপা সিলদার । লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/এইচএ








  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)




এই পাতায় শুধু মূল ক্যাটাগরিগুলো দেয়া আছে। প্রতিটি ছবিতে ক্লিক করলে সেই ক্যাটাগরির নিচে অন্তত ২০-২৫ টি করে শব্দ পাওয়া যাবে অডিও বিশুদ্ধ উচ্চারণ সহ। সেখানে প্রতিটি শব্দের যথার্থ আর্টিকেলও দেয়া আছে। উচ্চারণগুলি সব গোয়েথে ইন্সটিউটের দক্ষ প্রশিক্ষকদের রেকর্ড করা।
x01 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Gefühleঅনুভূতিx02 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Tiereপ্রাণীx03 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Sportক্রীড়াx04 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Musikসংগীতx05 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Büroঅফিস
x06 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Getränkeপানীয়x07 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Menschenমানুষx08 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Zeitসময়x09 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Umweltপরিবেশx10 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Verpackungপ্যাকেজিং
x11 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Werkzeugeসরঞ্জামx12 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Verkehrট্রাফিকx13 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Früchteফলx14 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Freizeitঅবসরx15 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Militärসামরিক
x16 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Kleidungপোশাকx17 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Kommunikationযোগাযোগx18 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Technikপ্রযুক্তিবিদ্যাx19 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Wohnungকামরাx20 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Essenখাদ্য
x21 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Berufeপেশাx22 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Gemüseশাকসবজিx23 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Gegenständeবস্তুx24 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Bildungশিক্ষাx25 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Körperশরীর
x26 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Naturপ্রকৃতিx27 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Finanzenআর্থিক সংস্থানx28 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Möbelআসবাবপত্রx29 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Religionধর্মx30 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Pflanzenউদ্ভিদ
x31 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Abstraktaবিমূর্ত পদx32 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Küchengeräteরান্নাসরঞ্জামx33 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Materialienউপকরণাদিx34 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Gesundheitস্বাস্থ্যx35 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Autoগাড়ি
x36 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Künsteকলাবিদ্যাx37 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Stadtশহরx38 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Wetterআবহাওয়াx39 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Einkaufকেনাকাটাx40 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Architekturস্থাপত্য
x41 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Große Tiereবড় প্রাণীx42 জার্মান শব্দকোষ (ছবিসহ সঠিক উচ্চারণ শিখুন)Kleine Tiereছোট প্রাণী

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS