Md. Afrooz Zaman Khan

Afrooz
Md. Afrooz Zaman Khan. Powered by Blogger.
RSS

কৌতুক........36




আমার ছোট ভাই মাত্র কয়েক দিন হলো স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে। 
মা ওকে এটা-সেটা অনেক কিছু শিখিয়ে দেন, ‘বুঝলে, ক্লাসের চলার সময় তোমার যদি ওয়াশরুমে যেতে হয়, টিচারের অনুমতি নিয়ে যাবে, ঠিক আছে ?’ 
ও সব বুঝেছে এমন ভাব নিয়ে বলল, ‘আরে, আমি জানি। এটা আর বলে দিতে হবে না। আমি তো আজকেও ক্লাসে পারমিশন নিয়ে ওয়াশরুমে গিয়েছি।’ মা খুশি হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তাই ? 
তা কী বলে অনুমতি নিয়েছ ?’ 
ওর সরল উত্তর, ‘ক্লাসে দাঁড়িয়ে টিচারকে বলেছি— ম্যাংগো টু ওয়াশরুম ?’

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

কৌতুক ......35







ইংরেজি মাধ্যমে পড়ুয়া এক বন্ধু বাংলা মাধ্যমের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আমার সঙ্গে আলাপ করছিল। 
ও জানতে চাইল, ‘আচ্ছা, তোদের সব বিষয়ই তো বাংলায়, তাই না?’ 
আমি আফসোস করে উত্তর দিলাম, ‘হ্যাঁ রে। শুধু ইংলিশ বিষয়টাই বাংলায় না!’

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

প্রথম হতে ভালোই লাগে!




রিদওয়ান ইসলাম, ৩৩তম বিসিএসের সম্মিলিত মেধাতালিকায় প্রথম

জীবনে কখনো দূরবর্তী কোনো লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগোইনি। এটি আমার ব্যক্তিত্বের একটি সীমাবদ্ধতা। কেউ কখনো জীবনের লক্ষ্য জানতে চাইলে বলতাম, মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা। কলেজজীবনে বলতাম, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর বলতাম, অনার্স পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা আর তার পরে বলতাম, মাস্টার্স পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা। সত্যিই, আমার জীবনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য কখনো ছিল না। যখন ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স পরীক্ষায় সিজিপিএ-৩.৯৫ নিয়ে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করলাম, তখন ভাবলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার চেষ্টা করতে পারি অথবা স্কলারশিপ নিয়ে দেশের বাইরে যাওয়ার চেষ্টাও করতে পারি উচ্চতর ডিগ্রি নিতে।
আমার জন্ম সাভারে। জীবনে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই পড়েছি, তার মধ্যে আলাদা করে বলতে হয় দুটি প্রতিষ্ঠানের কথা। এর মধ্যে একটি হলো মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ। উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত সেখানেই পড়েছি। আমি সেখানকার ৩৮তম ব্যাচের ছাত্র। আর বলতে হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক দুটি পরীক্ষায়ই জিপিএ-৫ পেয়েছি। তারপর ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ পাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। শেষ পর্যন্ত মাস্টার্স পরীক্ষায়ও প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করি, যেখানে আমার সিজিপিএ ছিল ৪.০০।
অনার্স পরীক্ষার পর বন্ধুদের কাছ থেকেই তখন প্রথম জানতে পারলাম কীভাবে বিসিএস পরীক্ষা হয়, কেমন প্রশ্ন হয়। তখন ভাবলাম, আমিও ফরম পূরণ করব। এভাবেই প্রথম ৩১তম বিসিএসে অংশ নিই।
তারপর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে ঢুকি। আর অল্প অল্প করে পড়তে শুরু করি বিসিএসের জন্য। একে একে প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক—প্রতিটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শুল্ক ও আবগারি ক্যাডারে সুযোগ পাই। এ বছরই ১৭ সেপ্টেম্বর কাজ শুরু করি রংপুরে। কিন্তু ৩১তম বিসিএসের রেজাল্টের আগেই ৩৩তম বিসিএসের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। তাই তখন ৩৩তম বিসিএসেও অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিই। ৩১তম বিসিএসেও পররাষ্ট্রই ছিল আমার প্রথম পছন্দ, ৩৩তম বিসিএসেও তাই। মনের কোণে একটা সূক্ষ্ম ইচ্ছা ছিল, পররাষ্ট্রতে হলে মন্দ হতো না। তবে স্বপ্নেও ভাবিনি প্রথম হব।
আমার রেজাল্টের পেছনে আমার বাবা সাইফুল ইসলাম ও মা তাজকারা আক্তারের অবদান সবচেয়ে বেশি।
যা অর্জন করেছি, তার জন্য আমি অত্যন্ত খুশি। উচ্চশিক্ষা নেওয়ার স্বপ্ন আছে আমার। আর অবশ্যই আমার দেশের জন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের কিছু করতে চাই।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

যে ৭ টি কাজ মেয়েরা করে ঠিকই, কিন্তু কোন কিছুতেই প্রকাশ করতে চায় না




মেয়েরা বেশ কিছু অদ্ভুত ধরণের কাজ করে থাকেন যা তারা সহসা প্রকাশ করতে চান না। বেশীরভাগ মেয়েদের মধ্যেই এই ধরণের অদ্ভুত কাজের প্রবণতা দেখা যায়। বলতে গেলে এইসকল কাজ মেয়েদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পড়ে। তবে সমস্যা হলো, যদি এইসকল কাজ সম্পর্কে কখনো প্রশ্ন করা হয় তবে কেউই স্বীকার করে নেন না। বরং তাদের কাজের পেছনে একগাদা বাহানা তৈরি করে ফেলেন। চলুন তবে দেখে নেই মেয়েদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের অদ্ভুত রকমের কিছু কাজ।
১)পোশাক নির্বাচন
অনেক পোশাক থাকলেও যে পোশাকটিতে দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে সেই পোশাকটিই বারবার পরার অভ্যাস থেকে অনেক নারীর। এর পেছনের কারণ শুধুমাত্র নিজেকে অনেক বেশি আকর্ষণীয় দেখাতে চাওয়া।
২)সঙ্গীর সাথে আচরণ
সঙ্গীর ওপর অনেক রেগে গিয়ে নিজের নানা কাজের মাধ্যমে রাগ প্রকাশ করেন মেয়েরা। কিন্তু সঙ্গী যদি জিজ্ঞেস করেন, ‘তুমি কি রেগে আছো?’ তখন তার উত্তর হয় ‘মোটেই না’।
৩)আকর্ষণীয় পুরুষ নিয়ে ভাবা
আকর্ষণীয় কোনো পুরুষের সাথে পরিচয় হওয়ার পর থেকেই তিনি যেই হোক না কেন তাকে নিয়ে নানা দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করে দিয়ে থাকেন মেয়েরা। এমনকি তাদের নামের পেছনের অংশ নিজের নামের সাথে জুড়ে দিয়েও মজা পান।
৪)সাজগোজের ব্যাপার
মেয়েরা যতোই বলুক না কেন তার সাজগোজ করতে ভালো লাগে না, জুয়েলারি পরতে ইচ্ছে করে না, কিন্তু মনে মনে ঠিকই কোনো উৎসব বা অনুষ্ঠানের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন যেখানে মনের মতো করে সেজেগুজে এবং গহনা পরে থাকতে পারবেন।
৫)প্রশংসা বাক্য
প্রশংসা বাক্য শুনতে সকল মেয়েই পছন্দ করেন। এবং মনে মনে সব সময়ই চান তার কেউ প্রশংসা করুক। কিন্তু প্রশংসা বাক্যের উত্তরে কী বলা বা করা উচিৎ তা সম্পর্কে একেবারেই ধারণা রাখেন না মেয়েরা। সেকারণে কেউ তার প্রশংসা করলে বিব্রত বোধ করেন।
৬) অযথা শপিং
মার্কেটে ঘোরাঘুরির সময় যে জিনিসটি নজরে পড়ে পছন্দ হলে হুট করে কিনে ফেলেন অনেক মেয়েই। কিন্তু বাসায় নিয়ে আবিষ্কার করেন তার এই জিনিসের কোনো প্রয়োজনই নেই। কিংবা জিনিসটি দোকানে যতোটা সুন্দর লাগছিল তা বাসায় নিয়ে আসার পর একেবারেই লাগছে না।
৭) দেরি করে তৈরি হওয়া
কোনো অনুষ্ঠান বা পার্টিতে যাওয়ার পোশাক আশাক সাজগোজ সব কিছু নিয়ে সারাটা সময় ভাবতে থাকেন ও এই ভাবা দিয়েই সময় পার করে ফেলেন। এবং শেষ মুহূর্তে সাজগোজ করতে গিয়ে তাড়াহুড়োয় সব ভজঘট পাকিয়ে দেরি করে ফেলেন।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

মেকআপ


প্রসাধনসামগ্রীর বেলায় কোন ব্র্যান্ডগুলো আপনার প্রিয়?

অনেক ব্র্যান্ডই তো প্রিয়—শ্যানেল, ম্যাক। স্কিন কেয়ারের জন্য ক্লিনিক অনেক ভালো মনে করি।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

আটলান্টিক মহাসাগরের পানি সবুজ দেখায় কেন ?

ocean

সমুদ্রের পানি সাধারণত নীল রঙেরই হয়ে থাকে। অন্তত আমরা তেমনটাই দেখতে পাই। কারণ সমুদ্রের পানি রঙ প্রধানত নির্ভর করে পানির সমতলে ছড়িয়ে পড়া সূর্যের আলোর ওপর। সূর্যের আলো কাঁচের মতো স্বচ্ছ পানিতে প্রতিসরিত হয়ে সমুদ্রের তলদেশে ছড়িয়ে পড়ে। আর সাধারণত সূর্যের আলোর ৭ টি রঙের মধ্যে নীল রঙটি বেশি বিচ্ছুরিত হয়ে থাকে। আর সেকারণেই বেশীরভাগ সাগরের পানির রঙ নীল হয়।
কিন্তু আটলান্টিক মহাসাগরের পানি নীলের পরিবর্তে সবুজ রঙের হয়। এখানে প্রশ্ন জাগতেই পারে এর মূল কারণ কী?
আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে মৃত জলজ উদ্ভিদ থেকে এক ধরণের হলুদ রঙের রঞ্জক পদার্থ বের হয় যা সমুদ্রের পানির সাথে মিশে যায় পুরোপুরি। এই হলুদ রঞ্জক মিশে গিয়ে পানির রঙ ভিন্ন রঙ ধারণ করে। অর্থাৎ তখন সেই পানিতে সূর্যের ৭ টি রঙের মধ্যে সবুজ রঙটি বেশি বিচ্ছুরিত হয়।
ফলে আমরা আটলান্টিক মহাসাগরের পানির রঙ নীলের পরিবর্তে সবুজ দেখে থাকি।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

বিয়ের প্রথম রাতের জন্য যেসব বিশেষ প্রস্তুতি নেবেন পুরুষ!



বিয়ের রাতটি জীবনের বিশেষ একটি রাত। নতুন জীবনে পা রাখার পর দুটি মানুষের একসাথে বসবাসের প্রথম মূহূর্তটি হলো বিয়ের রাত। আর এই বিশেষ রাতটিকে ঘিরে অধিকাংশ মানুষ অনেক রকমের স্বপ্ন বোনে। কিন্তু অনেক সময় ছোট্ট কিছু অজ্ঞতার জন্য বিয়ের রাতটির মধুরতা নষ্ট হয়ে যায়। তাই বিয়ের রাতের আগেই প্রয়োজন কিছু প্রস্তুতির। জেনে নিন পুরুষদের কিছু প্রস্তুতি সম্পর্কে যেগুলো বিয়ের রাতের জন্য অবশ্যই নেয়া উচিত

মানসিক প্রস্তুতি
বিয়ের জন্য প্রতিটি পুরুষেরই মানসিক ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত। হুট করে নতুন জীবনে পা দেয়ার সময় অধিকাংশ পুরুষেরই আত্মবিশ্বাস থাকে না। কিন্তু নারীরা আত্মবিশ্বাসী পুরুষদেরকে বেশি ভালোবাসে। তাই নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। সেই সঙ্গে একটি নতুন জীবনে পা দেয়ার আগে নানান রকম ভয় ভীতি থাকে মনে। সেগুলোও ঝেড়ে ফেলা প্রয়োজন বিয়ের আগেই।

ব্যায়াম
নারীরা সুঠাম দেহের পুরুষদেরকে পছন্দ করে। আর তাই সাড়া জীবন ব্যায়াম করার অভ্যাস না থাকলেও বিয়ের আগে কিছুদিন ব্যায়াম ডায়েটের মাধ্যমে ভুড়ি এবং অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করা উচিত।

স্টাইল, ত্বকের যত্ন পরিচ্ছন্নতা
বিয়ের আগে প্রয়োজন গ্রুমিং এর। চুলটাকে সুন্দর কোনো স্টাইলে ছাটুন। সেই সঙ্গে ত্বকের যত্নের জন্য ভালো কোনো পার্লারে ফেসিয়াল করিয়ে নিন। সেই সঙ্গে শারীরিক পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। সুন্দর কোনো সুগন্ধি ব্যবহার করতে ভুলবেন না বিয়ের রাতে

জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
যেহেতু বাংলাদেশের অনেক নারীই জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সম্পর্কে জানেন না এবং সেই ব্যাপারে খুব একটা সহজও না। তাই বিয়ের রাতে আপনার স্ত্রী উপর নির্ভর করবেন না জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি নিয়ে। জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটি গ্রহণ করবেন সেটা আপনাকেই ভাবতে হবে এবং সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে আপনাকেই।

সঙ্গীকে মানসিক ভাবে সহায়তা করার মনোভাব
বাংলাদেশের অধিকাংশ নারীই বিয়ের রাতেই শারীরিক মিলনের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হতে পারেন না। আর তাই তাঁরা স্বামীর কাছ থেকে মনে মনে এই ব্যাপারে একটু সহযোগীতা আশা করেন। বিয়ের রাতেই তাই স্ত্রীকে বিষয়টি নিয়ে জোর করা উচিত না। সেই সঙ্গে তাকে যথেষ্ট পরিমাণে মানসিক সহায়তা করা উচিত। দুজনের মধ্যে সম্পর্কটা একটু সহজ হওয়ার আগেই শারীরিক মিলনের ব্যাপারে জোর করলে সম্পর্কটা সাড়া জীবনের জন্য তেঁতো হয়ে যেতে পারে।

স্ত্রী জন্য উপহার কিনে রাখা
বিয়ের রাতটি জীবনের বিশেষ একটি রাত। আর তাই এই রাতটিকে আরো বেশি রোমান্টিক স্মরণীয় করে রাখার জন্য স্ত্রীর জন্য বিশেষ কোনো উপহার কিনে রাখতে পারেন। সেটা হতে পারে হীরের আঙটি অথবা ছোট কোনো ফটোফ্রেমে বন্দী করা নিজেদের প্রিয় কোনো মূহূর্তের ছবি। নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী ছোট/বড় যা খুশি উপহার দিন। নতুন জীবনের শুরুতেই আপনার এই ছোট্ট ভালোবাসা আপনার স্ত্রীকে মুগ্ধ করবে

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS